অন্তরে বাহিরে চলছে তীব্র দহন,
বুকের ভেতরটা জ্বলছে দাউদাউ করে
সারা শরীর মন পুড়ছে তীব্র দাবদাহে —
অনন্ত আকাশ চেয়ে রয়েছে অনিমেষে
কোনো এক নাম-না-জানা পাখি উড়ে চলেছে,
দিগন্ত রেখার দিকে,তার ফেরার নেই তাগিদ!
সহসা অশনি সংকেত দেখা দিল —
বজ্র-বিদ্যুৎ ছিন্ন ভিন্ন করে দিল মেঘের ডাক শেষে!
ঝড়ের দাপটে প্রকৃতি মাতাল হয়ে উঠলো।
বুকের মধ্যে উথাল পাতাল ছোট্ট এক শব্দ,
গ্রীষ্মের খরতাপে কালবৈশাখী “নব আনন্দ”!
ঝরে পড়ুক অঝোরে স্নিগ্ধ বারিধারা —
ধরিত্রী স্নান সেরে সিক্ত হোক নব-ধারা-বরিষণে!
Chhanda Paul